পুরানো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ উপলক্ষে বিপুল পর্যটকের আশা করছেন সাগরকন্যা কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ীরা। দেশি-বিদেশি পর্যটক বরণে নেয়া হয়েছে নানা প্রস্তুতি। হোটেল-মোটেলগুলোতে ৯০ ভাগ রুম এরই মধ্যে বুকিং হয়ে গেছে। বছরের শেষ সূর্যাস্ত আর নতুন বছরের প্রথম সূর্যোদয় উপভোগ করতে মুখিয়ে আছেন ভ্রমণপিপাসুরা।
দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ সমুদ্র সৈকত পটুয়াখালীর কুয়াকাটা। যেখানে একই স্থানে দাঁড়িয়ে উপভোগ করা যায় সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত। রয়েছে ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের পাশাপাশি প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য।
থার্টি ফার্স্ট নাইটকে ঘিরে সাগরকন্যা খ্যাত এ পর্যটন কেন্দ্রটি সেজেছে নতুন সাজে। হোটেল মোটেলের আঙিনাকেও রং তুলির আঁচড়ে করা হয়েছে রঙিন। এদিকে বছরের শেষ সূর্যাস্ত আর নতুন বছরের প্রথম সূর্যোদয় উপভোগ করতে এরই মধ্যে ছুটে এসেছেন অনেক পর্যটক। তারা বলেন, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের বেলাভূমি সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা। এখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখাটা বেশ উপভোগ্য।
হোটেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এরই মধ্যে সব হোটেল-মোটেলের ৮০ থেকে ৯০ ভাগ রুম বুকিং হয়ে গেছে। থার্টি ফার্স্ট নাইটে পর্যটক উপস্থিতি ধারণক্ষমতার চেয়েও বেশি হবে। কুয়াকাটার ডি মোর হোটেলের ব্যবস্থাপক জয়নুল আবেদীন জুয়েল বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় এ বছর ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।
Leave a Reply